অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে ১,০০০ হেঃ বনায়ন করা হবে যাতে ২৫,০০,০০০ বৈচিত্রপূর্ণ দেশীয় প্রজাতির চারা রোপন করা হবে।
মধুপুর বনাঞ্চলের জবরদখলকৃত এবং বৃক্ষশুন্য বনভূমিতে স্থানীয় জনগনকে সম্পৃক্ত করে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে ১০০০ হেক্টর বৃক্ষায়নের কর্মসূচী রয়েছে। ইতোমধ্যে মধুপুর রেঞ্জাধীন মহিষমারা ও চারালজানি বিট, জাতীয় উদ্যান রেঞ্জ অধীন বেরীবাইদ, রাজাবাড়ি, গাছাবাড়ি, লহরিয়া ও সদর বিট এবং দোখলা রেঞ্জাধীন সদর ও চানপুর বিট এলাকাভূক্ত বৃক্ষশুন্য বনভূমিতে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রজাতি ( শাল, গর্জন, গামার, জাম, ঢাকিজাম, চিকরাশি, মেহগিনি, অর্জুন, জারুল, কদম প্রভৃতি ) দ্বারা বৃক্ষায়ন করা হয়েছে।
উপরোক্ত কার্যক্রমের ফলে মধুপুর বনে এবং বনের আশেপাশে ৩৬,৬২,০০০টি বিভিন্ন প্রজাতির চারা রোপিত হবে। এতে করে মধুপুরের জীব বৈচিত্র রক্ষা পাবে, প্রাণীকূল ফিরে পাবে তার কাঙ্খিত বাসস্থান। র্
বন নির্ভর জনগোষ্ঠির পুনর্বাসন
বনের উপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যদের বিকল্প আয়ের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষে বিভিন্ন উৎপাদনমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।র্
পুনর্বাসিতব্য পরিবার নির্বাচন প্রক্রিয়া
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস