টাঙ্গাইলের ভূ-খন্ডে যে সব খনিজ সম্পদের কথা জানা যায়। তা হল লোহা, কয়লা ও তৈল। এর মধ্যে কোনটাই উৎপন্ন করা সম্ভব হয়নি। কেদারনাথ মজুমদারের ময়মনসিংহের বিবরণ গ্রন্থ থেকে জানা যায়। ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে দীননাথ সেন মধুপুরের শালবনের মাটি পরীক্ষা করে এখানে লৌহ খনি থাকতে পারে বলে মত দেন। সরকার পরে এজন্য একজন রাসায়নিক বিশেষজ্ঞকে মধুপুর বনভূমি পরীক্ষায় নিয়োগ করে। তিনিও লৌহ খনি থাকার সম্ভাবনা বিষয়ে একমত পোষণ করেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস